ফেসবুকে মনে হয় আর থাকা হবে না। যেই হারে আবাল এর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।
কিছু মেয়ে আছে সারাদিন মেকআপ কইরা ঢং কইরা ফেসবুকে পোস্ট করে। পরে আবার পরীক্ষার রাতে বলে ইস পড়াতে হয় নাই সারা জীবন পড়ি নাই এখন কি করব। বাল তোর এই আবাল মার্কা পোষ্ট কি ফেসবুকে দেয়া খুব জরুরি। তুই পরশ কি পড়ছ না এটা এটা আমরা জানব কি করতে।
আবার একটা বলদ দেখলাম লেখলো আজকে পিজা খাইতেছে রেস্টুরেন্টে আবার দেখলাম ছবিও দিল। ব্যাটা সারাজীবন কি পান্তা ভাত খাস। মনে হয় পিস আর কেউ খায় না তুই একাই খাস।
আবার আরেকটা ছাগল রে দেখলাম ফেসবুকে পোস্ট করতে ও আমার পরীক্ষা এত খারাপ হয়েছে যে এ ফেল করব। শালা ঠিকই তো প্রতিবার সিজিপিএ ফর উঠাস।
আসলে এরা হচ্ছে অসুস্থ মানুষ এরা হচ্ছে বিশ্ব আবাল। জাতি এদের থেকে মুক্তি চায়। ভাবতেসি ফেসবুকটা ডিএকটিভেট করে দেব। এটলিস্ট এইসব আবালদের হাত থেকে তো বাঁচবো।
😀😀