মুসলিম দেশগুলোতে পবিত্র রমজান মাসে ইফতারীতে খেজুরের ব্যবহার অনস্বীকার্য। মরুর দেশের এ ফলটিতে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় আঁশ, উপকারী তেল, ক্যালসিয়াম, সালফার, আয়রন, পটাশিয়াম, ফসফরাস, কপার এবং আরও নানাবিধ খনিজ। রয়েছে উপকারী ভিটামিনও। চলুন জেনে নিই খেজুর খাওয়ার কিছু উপকারিতা সম্পর্কে-
১. শরীরে শক্তি যোগায়
খেজুরের মধ্যে থাকা সুগার শরীরে একটা চনমনে ভাব আনে। মানসিক ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে।
২.হার্ট সবল থাকে
ডায়েটারি ফাইবারে সমৃদ্ধ হওয়ার কারণে খেজুর খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে। তাই এতে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের আশঙ্কা হ্রাস পায়।
৩.দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটায়
খেজুরে তো পুষ্টি আছেই, তবে এটা খাওয়ার পাশাপাশি এই ফলের পাতা খেলে দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটে। রাতকানা রোগীসহ অন্যান্য চোখের সমস্যা প্রশমনে ও সহায়তা করে।
৪.কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়
প্রচুর পরিমাণে আঁশ থাকার কারণে নিয়মিত এই ফলটি খেলে এটি হজমে সহায়তা করে। কোষ্ঠকাঠিন্য কমানোর পাশাপাশি এতে বদ-হজম, কোলাইটিস এবং হেমোরয়েডের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়।
৫.অ্যান্টি অক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ
খেজুরে প্রচুর মাত্রায় প্রকৃতির অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে, যা একাধিক রোগকে দূরে রাখার পাশাপাশি শরীর গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৬.সবল রাখে হাড়
খেজুরে আছে সেলেনিয়াম, কপার এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো উপকারী খনিজ এবং ভিটামিন যা হাড়কে খুবই সবল রাখে। এছাড়াও বয়সী ব্যক্তিরা নিয়মিত খেজুর খেলে অস্টিওপোরোসিসের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমে।
৭.ওজন বাড়াতে সাহায্য করে
যাদের ওজন মাত্রাতিরিক্ত হারে কমে যেতে শুরু করেছে তারা খেজুর খেলে ওজন বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৮.ব্রেইন ভালো রাখে
খেজুরে থাকা বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ বিশেষ করে পটাশিয়াম নার্ভ ও ব্রেইনের কর্মক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে।
৯.রক্তশূন্যতা দূর করে
খেজুর নিয়মিত খেলে আয়রনের ঘাটতি পূরণ করার পাশাপাশি শরীরে রক্ত তৈরি করতে সহায়তা করে।
১০.অ্যালার্জি থেকে বাঁচায়
খেজুরে থাকা সালফার অ্যালার্জির মতো রোগ থেকে দূরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
khajour ar rosa aushes groun ty to amdr nobe romdan mash a sobike kher khajor khatay bolasan..
This post has received a 0.10 % upvote from @drotto thanks to: @lacky-man.