From 1989 to 2004, non-residential Bangladeshis and foreigners were the only people permitted on the island; however, this has changed and now residential Bangladeshis are allowed. St. Martin's Island has become a popular tourist spot. Five shipping liners run daily trips to the island, including Shahid Sher Niabat, L C T Kutubdia, Eagle, Keari Cruise & Dine, and Keari-Sindbad. Tourists can book their trip either from Chittagong or from Cox's Bazar. The surrounding coral reef has an extension named Chera Dwip. A small bush is there, which is the only green part, enhancing the beauty of this island. People do not live on this part, so it is advisable for the tourists to go there early and come back by afternoon.
সমুদ্রের মধ্যে অবস্থিত ছোট একটি এলাকা। ছেড়াদ্বীপ নাম হিসেবে যার পরিচিতি। সেন্ট মার্টিন থেকে ছেড়াদ্বীপ যেতে স্পীডবোট দিয়ে আনুমানিক ১০ মিনিট এবং ট্রলার দিয়ে ২০ মিনিটের মতো সময় লাগে। ভাটার সময় হেটেও ছেড়াদ্বীপে যেতে পারেন তবে রাস্তা পরিচিত না থাকলে হেটে না যাওয়াই ভালো। এই দ্বীপে মানুষের স্থায়ী বসবাস নেই। যখন ঐ অঞ্চলে পর্যটকদের সংখ্যা বেশী থাকে তখন সেখানে কিছু মানুষকে পাওয়া যায় যারা নারিকেল, চানাচুর ইত্যাদি এ জাতীয় কিছু বিক্রি করার জন্য দোকান খুলে বসে আছে।
টেকনাফ হতে প্রায় ৯ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং মায়ানমার-এর উপকূল হতে ৮ কিলোমিটার পশ্চিমে নীল সমুদ্রের বুকে বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণ দ্বীপ সেন্টমার্টিন। সেন্টমার্টিনের সর্ব দক্ষিণ বিন্দু তথা বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণ বিন্দুর নামই ছেড়াদিয়া বা ছেড়া দ্বীপ নামে পরিচিত। সেন্টমার্টিন দ্বীপ থেকে ৫ কি: মিটার দক্ষিণে এ দ্বীপটির অবস্থান। ছেড়া দ্বীপের আয়তন ৩ বর্গ কিলোমিটার। ২০০০ সালের শেষের দিকে এই দ্বীপটির সন্ধান পাওয়া যায়, ছেড়া দ্বীপ জোয়ারের সময় অনেকাংশে ডুবে যায়।
প্রচুর প্রবাল, পাথর, স্বচ্ছ পানিতে নানান জীব বৈচিত্র দেখতে হলে আপনাকে অবশ্যই ঘুরে আসতে হবে ছেড়া দ্বীপ। ট্রলারে চড়ে ছেড়াদ্বীপে যাওয়ার সময় সেন্টমার্টিনের পুরো পূর্ব পাশটায় নজর বুলিয়ে নেওয়া যায়। সমুদ্রের নীল জলরাশির ভেতর নারকেল গাছ বেষ্টিত সেন্ট মার্টিনের এই রূপ দেখার জন্য বার বার এখানে আসতে ইচ্ছে করবে এটা নিশ্চিৎ। ইদানিং সেন্টমার্টিনে সাইকেল ভাড়া পাওয়া যায়, অনেকে এ্যডভেঞ্চার করার জন্য ভাটার সময় ভাড়া সাইকেল নিয়ে ওখানে চলে যায়। ট্রলার ছেড়াদ্বীপের পাশে ভেড়ানো যায় না, ওখানের ধারালো প্রবালে ট্রলার ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার আশংকা থাকে প্রবল। তাই ট্রলার দ্বীপ থেকে বেশ কিছুটা দূরে নোঙ্গর ফেলে। তারপর ছোট ডিঙ্গি নৌকাগুলো দিয়ে ছেড়াদ্বীপে গিয়ে নামতে হয়।
very good post