তারপরও যদি আমি কোনো দিন পুরুষের শরীরে প্রবেশ করতে পারতাম তাহলে সেই সব পুরুষের মনে ঢুকতাম যে সব পুরুষ এক বছরের কন্যা শিশুকেও তার লালসা থেকে মুক্তি দেয় না।
ওরা পুরুষ না। ওরা পশু ও না। ওদের কোন চিকিৎসা নেই। ওদের একটাই এন্টিডোট, ন্বিঃশ্বাস এর সমাপ্তি।
তারপরও যদি আমি কোনো দিন পুরুষের শরীরে প্রবেশ করতে পারতাম তাহলে সেই সব পুরুষের মনে ঢুকতাম যে সব পুরুষ এক বছরের কন্যা শিশুকেও তার লালসা থেকে মুক্তি দেয় না।
ওরা পুরুষ না। ওরা পশু ও না। ওদের কোন চিকিৎসা নেই। ওদের একটাই এন্টিডোট, ন্বিঃশ্বাস এর সমাপ্তি।
তা ঠিক চিকিৎসা নেই,তবে রোগ হওয়ার আগেই যদি প্রতিরোধ করা যেতো,তাহলে আর তাদের নিঃশ্বাসের সমাপ্তির প্রয়োজন হতো না বিশ্বাস করা যেতো।
আমি রোগীদেরই এন্টিডোট এর কথা বলতেছি।
কিছু এক্সাম্পল সেট করলে, এ সাহস কমে যাবে। আস্তে আস্তে রোগটাও। পার পেয়ে যাচ্ছে বলেই এই অবস্থা।