এসো ভিজি আজ বৃষ্টিতে।
‘বৃষ্টিতে ভেজার মজাই আলাদা। বাসা থেকে মায়ের জোরাজুরিতে ছাতা নিয়ে বাইরে এলেও সেটা ব্যাগেই থাকে। বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকি যে সময়টুকু এর মধ্যে বৃষ্টি এলেই দে দৌড় খোলা মাঠে।...’
মন কাঁদলেই এক বরষায় চলে আসতে বলেছেন লেখক হুমায়ূন আহমেদ! মন ভালো থাকলেও ভিজতে পারেন। কেউ নিষেধ করবে না। আর করলেও আপনি শুনতে যাবেন কেন? যদি না আপনার জ্বর বা সর্দি-কাশির সমস্যা থাকে। আষাঢ়-শ্রাবণের বৃষ্টিতে কারণে–অকারণে ভিজতে দেখা যায় তরুণদের। বড়রা সেটাতে প্রকাশ্যে বিরক্তি দেখালেও মনে মনে নিশ্চয় তাঁদেরও লোভ হয়। ইশ্, যদি ভেজা যেত। মন্দ কী ভিজতে।
বৃষ্টিভেজা তারুণ্যের দেখা বেশি মেলে কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে। দলবেঁধে তাঁরা ভিজতে নামেন বৃষ্টির ধারায়। গ্লানি মুছে আর জরা ঘুচিয়ে সে তারুণ্য মেতে থাকে প্রকৃতির টুপটাপ সুরে। সোঁদা গন্ধে দূরত্ব ঘোঁচায় মাটির সঙ্গে। হাতের মুঠোয় থাকা ক্যামেরায় সওয়ার হয়ে সে উচ্ছ্বাসের ছিটে লাগে ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রামের মতো ভার্চ্যুয়াল দুনিয়াতেও। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জাকিয়া তানভীন বলেন, ‘বৃষ্টিতে ভেজার মজাই আলাদা। বাসা থেকে মায়ের জোরাজুরিতে ছাতা নিয়ে বাইরে এলেও সেটা ব্যাগেই থাকে। বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকি যে সময়টুকু এর মধ্যে বৃষ্টি এলেই দে দৌড় খোলা মাঠে। বন্ধুদের নিয়ে টিএসসি থেকে কার্জন হল চষে বেড়াই। সেদিন তো আমাদের এক বন্ধু বৃষ্টিতে ভ্যান চালিয়ে আমাদের ঘুরিয়ে এনেছে।’
Thanks all.
@hossain01
পোস্টের উৎসঃ https://www.prothomalo.com/lifestyle/এসো-ভিজি-আজ-বৃষ্টিতে
হাইভে কপি-পেস্ট একদমই নিষিদ্ধ।
বিষয়টি জানানোর জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।