EID Blog-ত্যাগের প্রকৃত মহিমায় আজকের ঈঁদ হতে পারে আমাদের জীবনের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ ঈদ

in BDCommunity5 years ago (edited)

"ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ” আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের লেখা এই গানটি শুধু আজকের ঈদ-উল-ফিতরের জন্য নয়, বাঙ্গালী জাতির অস্তিত্ব এই পৃথিবীর বুকে যতদিন থাকবে ততদিন এই গানটি আমাদের হৃদয়ে যেমন ঈদ আগমনের আনন্দ ছড়িয়ে যাবে ঠিক তেমনি ঈদের আনন্দ প্রকাশের মাধ্যম হিসাবেও কাজ করছে এবং করবে। আমাদের দেশে ঈদকে এখন আর কোন ধর্মীয় উৎসব হিসাবে বিবেচনা করা হয় না, বর্তমানে ঈদ-উল-ফিতর বাঙ্গালীদের জন্য একটি সার্বজনীন উৎসব। শুধু ঈদ-উল-ফিতর নয় হিন্দুধর্মীয় ”দূর্গাপূজা”, খ্রিষ্টানদের ”শুভ বড়দিন” এবং বৌদ্ধদের “বৌদ্ধপূর্ণিমা” প্রতিটি ধর্মীয় উৎসবকেই আমরা বাঙ্গালীরা সার্বজনীনভাবে উৎযাপন করে থাকি। এই ধর্মীয় সহিংসতার যুগে বাঙ্গালীদের জন্য এটা সম্ভব হয়েছে একমাত্র ভাতৃত্ত্ববোধের কারণে। বাঙ্গালীদের মতো ভাতৃত্ত্ববোধ জাতি পৃথিবীতে আর একটিও খুজে পাওয়া বড়ই দুস্কর।

#Hive Blockchain এর সকল বাঙ্গালী এবং সকল হাইভাদেরকে আমি আমার পক্ষ থেকে এবং @bdcommunity এর পক্ষ থেকে জান্নাচ্ছি পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরের শুভেচ্ছা। আজকের এই মহা খুশির দিনে আমি মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে সমগ্র মানবজাতি এবং প্রাণিকূলের সার্বিক মঙ্গল কামনা করছি। মহান সৃষ্টিকর্তা মূসলিম জাতির দীর্ঘ এক মাসের অপরিসীম ত্যাগের মহিমা সমগ্র মানব জাতির মধ্যে বন্ঠন করে দিক এই দোয়াই করছি। সমগ্রবিশ্ববাসি যেন ভয়ংকর নভেল করোনা ভাইরাসের মৃত্যু থাবা থেকে রক্ষা পায় এবং করোনার বিরুদ্ধে সমগ্র মানব জাতির এই সংগ্রামে যেন মানবজাতি জয় লাভ করে এই প্রার্থনাই করছি মহান বিধাতার কাছে।


EidalFitrinUSA.jpg
img link

বাংলায় একটা প্রবাদ আছে “ভোগে নয়, ত্যাগেই প্রকৃত সূখ” এবং এই মহান আদর্শ শুধু ইসলাম হয় পৃথিবীর সকল ধর্মেই সমর্থন করে এবং আপনি যদি নাস্তিক ও হয়ে থাকেন তাহলেও আপনি এই দর্শনকে বিশ্বাস করবেন। ত্যাগের মহিমায় মহিমান্বিত হাজারো উজ্জল নক্ষত্রের জীবনি আমাদেরকে এই দর্শন বিশ্বাস করতে বাধ্য করে। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ), হযরত ঈসা আলাইলি ওয়াসাল্লাম (যীশু খ্রিষ্ট), গৌতম বৌদ্ধ, শ্রী কৃষ্ণ, মাদার তেরেসা, ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গাল প্রভূত ত্যাগের মহিমাকে এক অনন্য দিশায় স্থাপন করে গেছেন। যা সমগ্র মানব জাতীর জন্য যুগের পর যুগ ত্যাগের প্রকৃষ্ট উদাহরন হয়ে থাকবে।

ত্যাগ মনুষ্যজাতির জন্য এমনি একটি সত্ত্বা যা কিছুটা রূপকথার পরশপাথরের মতো কাজ করে। ত্যাগ মানুষকের রূপকথার জগতে নয় বাস্তব জীবনেই মহান করে গড়ে তোলে। এই ত্যাগ মানুষের জন্য এমটি একটি দর্শন যা মানুষের মনের ভিতরে অবস্থিত সকল প্রকার, ক্রোধ, হিংসা, ঘ্রিনা, লোভ, লালসা, অহংকার, অস্থিরতা, অপরাধ করার প্রবনতার মতো ভয়ংকর কিছু সত্ত্বাকে চির বিনাশ করে ফেলে এবং মানুষকে উপহার দেয় মনুষ্যত্ববোধের সর্বচ্চো সূখ। মনুষ্যত্ববোধ হতে প্রাপ্ত সুখের মতো সুখ এই ইহজগতে আর কোন কিছুতেই বিদ্যমান নেই। প্রকৃত অর্থে ত্যাগেই প্রকৃত সুখ বলতে মনুষ্যবোধের দ্বারা অর্জিত সুখকেই নির্দেশ করা হয়।

আপনি যদি ইসলাম ধর্ম অসুসারী না থাকেন তাহলে আপনার মনে একটা প্রশ্ন জাগতে পারে, ঈদ-উল-ফিতর যদি ধর্মীয় ‍উৎসব হয়ে থাকে তাহলে এর সাথে ত্যাগের সম্পর্কটা ঠিক কোথায়। আমি একটু ইসলাম ধর্মের বাহিরে এসে, এই বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করতে চাই তাহলে হয়তো সকলের জন্য বিষয়টা বোধগাম্য হবে। আমারা যে ধর্মের অনুসারি হই না কেন, আমারা যদি আমাদের ধর্মের ধর্মীয় উৎসবগুলোর ইতিহাস এবং তাৎপর্য বিশ্লেষন করার চেষ্টা করি তাহলে অধিকাংশ ধর্মীয় উৎসবগুলোর ইতিহাস এবং তাৎপর্যের মাঝে একটা বিশেষ সাদৃশ্য লক্ষ্য করব এবং এটা একঈশ্বরবাদ এবং বহূঈশ্বরবাদে বিশ্বাসী সকল ধর্মানুসারিদের ক্ষেত্রে সঠিক। বিষয়টি হচ্ছে, মানুষ তার বিধাতা অথবা দেবতার সন্তুষ্ঠি লাভের উদ্দেশ্যে, নিজেদেরকে ত্যাগের মহিমায় অধিষ্ঠিত করার মহতি উদ্দেশ্যকে বাস্তবে রুপ দিতে বিভিন্ন আচার বা কর্মকান্ডের মাধ্যমে নিজেদের জন্য, নিজেদের পরিবারের জন্য, নিজেদের সমাজের জন্য, নিজেদের গোষ্ঠীর জন্য, নিজেদের দেশের জন্য, সমগ্র মানবকূলের জন্য এবং সমগ্র প্রানীকূলের জন্য স্ব-স্ব ধর্মের পূর্বপূরুষদের দেখানো পথে অথবা বিধাতার নির্দেশিত নবীদের দেখানো পথে মঙ্গল কামনা করে থাকে।

কালের বিবতর্নে সেই সকল ধর্মীয় আচার ব্যবস্থা ধর্মীয় উৎসবে এবং বর্তমানে তা সার্বজনীন ধর্মীয় উৎসবে পরিনত হয়েছে। যেহেতু, মানবতার কোন ধর্ম হয় না, সেহেতু মানবতার জন্যই আমাদেরকে মানবতা ধর্মকেই গ্রহন করতে হবে। ধর্ম শব্দের অর্থ যদি ধারন করা হয়ে থাকে এবং আমাদের স্ব-স্ব ধর্ম যদি আমাকে মানবতার সঠিক পথ প্রদর্শন করে তাহলে আমাদের স্ব-স্ব ধর্মের অনুসারি হতে কোন বাঁধা নেই এর কারন, মানবতার বাহিরেও আমাদের জন্য একটা সঠিক, বিশ্বাসযোগ্য এবং আদর্শপূর্ন জীবন ব্যবস্থার প্রয়োজন। আর সেই জীবন ব্যবস্থা যদি না থাকে, তাহলে পৃথিবীতে আমাদের অস্তিত্ত্ব সংকটে পড়ে যাবে। আমার ধর্মীয় নীতি যদি আমাকে মানবতার সঠিক পথ দিখিয়ে দেয়, আমার ধর্মীয় নীতি যদি আমাকে ত্যাগের মহিমার সঠিক সন্ধান দিতে পারে তাহলে আমাদের সকলের উচিত আমাদের স্ব-স্ব ধর্মকে আংশিক নয় সম্পূর্নরূপে আমাদের জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে বাস্তবায়ন করা।

”ত্যাগ” শব্দটি আমাদের সাধারন জীবন যাপনের সাথে ওৎপ্রতভাবে জড়িত কিন্তু আমাদের বাস্তব জীবনে সাথে একটিকে ধারন করা খুবই কষ্টসাধ্য একটি বিষয়। ত্যাগ শব্দটির দর্শন আমাদের বাস্তবিক জীবনে প্রতিফলন ঘটানো আপেক্ষিকভাবে যতটুকু সহজতর মনে হলেও বাস্তবিকেই একদম সহজতর নয়, কারন ত্যাগ শব্দটিকে সংজ্ঞায়িত করা যতটাই সহজ, তার চেয়ে অধিকতর কঠিন এটাকে আমাদের চরিত্রের মাঝে স্থায়িভাবে স্থাপন করা। ত্যাগের দর্শনকে বুঝতে হলে আমাদের সর্বোপরি ত্যাগের উদ্দেশ্যকে খুব ভালো ভাবে বুঝতে হবে। আর ত্যাগের উদ্দেশ্যকে খুব ভালোভাবে বুঝতে হলে আমাদের নিজেদের জীবনকে খুব ভালো ভাবে বুঝতে হবে। আমাদের স্ব-স্ব ধর্ম আমাদের জীবনের কিছু কঠিন প্রশ্নের উত্তর দিয়ে থাকেন। যেমন আমারা কোথা থেকে এসেছি, এবং মৃত্যুর পর আমরা কোথায় যাব, জন্ম এবং মৃত্যু এই দুইটির মাঝখানে আমাদের করনীয় কি এবং মৃত্যুর পর আমাদের জীবন কেমন হবে। আমাদের স্ব-স্ব ধর্ম আমাদের সৃষ্টিকর্তা সর্ম্পকে সঠিক ধারনা পোষন করে থাকে। ইসলাম ধর্মের প্রথম এবং সবচেয়ে শক্তিশালী স্তম্ভ হচ্ছে “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ” এ বিশ্বাস স্থাপন করা অর্থাৎ ”আল্লাহ্ ছাড়া আর কোন মাবুদ নেই” এই সত্যটাকে নিজের জ্ঞান, বুদ্ধিমত্তা এবং অন্তর থেকে বিশ্বাস করা এবং এই কথাটির আভাধানিক অর্থ হচ্ছে নিজের সমস্ত কিছু সৃষ্টিকর্তাকে উৎসর্গ করে দেওয়া এবং আমার ইহজাগতিক সকল কর্মকান্ড আমার সৃষ্টিকর্তাকে সন্তুষ্ট করার উদ্দেশ্যেই সম্পন্ন করা।

যদিও আমার জানি ত্যাগের উদ্দেশ্য পরজাগতিক কিন্তু এর মহিমা ইহজাগতিক ও হয়ে থাকে। ইহজগতে যে ত্যাগ আমারা করি এবং তা যদি আমাদের সৃষ্টিকর্তার সন্তুষ্টিলাভের উদ্দেশ্যে হয়ে থাকে তাহলে মনুষ্যকুলের বাহবা আমরাতো পাবই সাথে আরো পাবো পারজাগতিক উপহার। কিন্তু নিজের প্রচার এবং মানবকুলের বাহবা পাওয়ার জন্য আমারা ত্যাগ করার যে অভিনয় করি তার বিনিময়ে পুরস্কার পাব কিনা জানি না, তবে শাস্তি আমাদেরকে পেতেই হবে, কারন ত্যাগ মঞ্চে উপস্থাপন করা কোন নাটকের চরিত্র নয় এটি চরম বাস্তবসম্মত এবং এটাকে আমাদের চরিত্রে ধারণ করতে হয়।

আমাদের স্ব-স্ব ধর্ম আমাদের জীবন ধারনের নিয়ম-নীতি নির্ধারন করে দেয় এবং আমারা সেই নিয়ম-নীতি অনুসারে স্বাভাবিক জীবন যাপনের চেষ্ঠা করি। সেই স্বাভাবিকতা থেকে বের হয়ে এসে ভিন্ন কিছু করা কিভাবে ত্যাগ করা হতে পারে। হ্যাঁ, অবশ্যই হতে পারে যদি সেই বিষয়গুলো আমাদের জীবনের জন্য অবসম্ভাবি হয়ে থাকে। যেমন রোজা রাখা বা উপবাস করা, খাবার খাওয়া মানুষের একটি আবশ্যক বিষয় তা থেকে বের হয়ে আসাটাকে আমাদেরকে ত্যাগ সাদৃশ না ত্যাগেই বলতে হবে। ঈঁদ-উল-ফিতরের মাহাত্ব্য এই ত্যাগের সাথেই সম্পর্কিত। সমগ্র রমাজনা মাসে মূসলমানরা তাদের জীবনের স্বাভাবিকতাকে ত্যাগ করে সৃষ্টিকর্তার সন্তুষ্টিলাভের জন্য। আমি এখানে ইসলামের বিধি বিধানের কথা উল্লেখ করছি না, এই সমগ্র্র রমজান মাস মূসলিম উম্মাহ্ তাদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যে ত্যাগের বহিপ্রকাশ ঘটানেরা চেষ্ঠা করে। তারা তাদের উপার্জিত অর্থ থেকে দান এবং যাকাত দেবার চেষ্ঠা করে। তুলনামূলক গবীব অসহায় মানুষদের সাহায্য করার চেষ্ঠা করে শুধুমাত্র সৃষ্টিকর্তার সন্তুষ্টি লাভের জন্য।

ত্যাগ মানুষের এমন একটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য যার সাথে মানুষের অনান্য চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যগুলোকেও সমন্বয় করা যায়। মানবসভ্যতা আজ চরম দূদর্শার মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছে। নভেল করোনা ভাইরাস মানব জীবনের স্বাভাবিকতাকে সম্পূর্নরুপে স্থবির করে দিয়েছে। ঈদ হয়তোবা সমসময় আমাদের মনে আনন্দের সঞ্চার করে। কিন্তু বাস্তবতা আজ আমাদেরকে এমন এক স্থানে নিয়ে এসে দাড় করিয়েছে যেখানে আনন্দ ক্রয় করতে হয় অর্থের বিনিময়ে। যেখানে দারিদ্রতা মানুষের স্বাভাবিকতাকে পরাজিত করে দেয় সেখানে আনন্দতো জীবনের খুব অল্প সময়ের অতিথি। তাকে পরাজিত করা দারিদ্রতার কাছে তেমন কোন কঠিন কাজ না। ব্র্যাকের এক প্রতিবেদনের বলা হয়েছে বিগত কয়েক মাসে বাংলাদেশের প্রায় ৪৩% মানুষের দারিদ্রতার নিচে বসবাস করছে। যে দেশের জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক জনগন দারিদ্রতার সাথে লড়াই করছে সেদেশের ঈঁদ-উল-ফিতরের আনন্দকে ত্যাগের মহিমায় রূপান্তরিত করা খুবই আবশ্যক।

দেশের এই লকডাউন পরিস্থিতিতে লক্ষ লক্ষ মানুষ তাদের জীবিকা নির্বাহ করতে পারছে না। লক্ষ লক্ষ দিনমুজুর তাদের পরিবার নিয়ে অনাহারে দিন কাটাচ্ছে। যুদ্ধের সময়কালে এবং যুদ্ধের পরবর্তীতে যেমন দূর্ভোগময় পরিস্থিতি পরিলক্ষিত হয়, বর্তমানে ঠিক তেমনটাই হচ্ছে কিন্তু তা লোকচক্ষুর অন্তরালে। কিছু গোষ্ঠি তাদের দায়িত্বকে ত্যাগ বলে প্রচারনার নামে দারিদ্রতার নাট্যমঞ্চে ত্যাগীর অভিনয়ে ব্যস্তার অভিনয় করলেও তারা তাদের সত্যিকার চরিত্রের বাহিরে বের হয়ে আসতে পারে নাই। তাইতো তারা দারিদ্রতার নাট্যমঞ্চের সাজঘরে দূর্নীতিরবাজের চরিত্রে অভিনয়ে ব্যস্ত। আপনি, আমি, আমার প্রতিবেশি, আমার সমাজের লোক আজ সবাই মৃত্যুভয়ে লকডাউন, পাশের বাড়ীর গরীব রিক্সাচালকটার বাসা থেকে কি আজ সেমাই রান্না করার গন্ধটা আমার নাকে এসছে। মনে হয় না, আসবেই বা কেমনে আমার বাসার সকল দরজা জানালা তো বন্ধ তাই গন্ধটা আসে নাই। এটা সত্যি না পাশের বাসায় ইলিশ ভাজা হলে যতোই দরজা জানালা বন্ধ থাক না কেন গন্ধটা কিন্তু ঠিকই না আসে। আজ বাস্তবতা এটাই যে পাশের বাসার রিক্সাওয়ালার বাসায় আজকে সেমাই রান্না হয় নাই। কেমনে হবে তারতো বর্তমানে চাল আর ডাল কেনার সামর্থ্যই নেই, সেমাই আর চিনি কিনবে কোথা থেকে।

আসুন আজ এই ঈদের দিনে আমারা করোনার ভয়ে আতঙ্কিত না হয়ে, নিজের সুরুক্ষা ব্যবস্থা গ্রহন করে কিছু কিছু গরীর পরিবারের কাছে যাই। গিয়ে জিগ্গাসা করি তারা আজকে কিভাবে তাদের ঈদ উদযাপন করছে। আমি শতভাগ নিশ্চিত হয়ে বলতে পারি আপনার এই প্রশ্ন শোনার সাথে সাথে উত্তরকারী কান্নায় ভেঙ্গে পড়বেন এবং জবাব দিবেন ”বাবজান দিনে একবেলা ভাতেই জোগাড় করতো পারি না, সেমাই খামু কেমনে”। আসুন নিজের ঈদ খরচের অর্থ থেকে কিছু অর্থ অথবা কিছু চাল, ডাল, সবজ্বি, সেমাই, চিনি কিনে অত্যন্ত একটি গরীব এবং অসাহায় পরিবারবে সাহায্য করি। তাহলেই হয়তো আজকের ঈদ আমাদের জীবনে সবচেয়ে তাৎপর্যময় ঈঁদ হবে।

Thanks for reading

Once Again, "EID MUBARAK"

Sort:  

Eid Mubarak my friend! Best wishes to you and your family. And keep writing in this way. 😊😊

Eid mubarok brother. Thanks for your compliment.

Hi @shadonchandra, your post has been upvoted by @bdcommunity courtesy of @hafizullah!


Support us by voting as a Hive Witness and/or by delegating HIVE POWER.

JOIN US ON

eid Mubarak 😊❤

Good to see your understanding about Eid.
Have a nice day 😊

This post earned a total payout of 9.906$ and 4.953$ worth of author reward that was liquified using @likwid.
Learn more.