Image source: protom alo newspaper
বিএনপি ও এর অঙ্গ-সংগঠনগুলোর নেতা-কর্মীরা এখন ফোনে কথা বলছেন খুব সাবধানে। তাঁদের মধ্যে গ্রেপ্তার-আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। নিজেদের অবস্থান এবং অন্য বন্ধুদের অবস্থান নিয়ে কেউ যাতে ফোনে কথা না বলেন, সে বিষয়টি মেনে চলছেন অনেকই। তাঁরা মনে করছেন, ফোনে অবস্থান জানতে পারলে গ্রেপ্তার হতে পারেন তাঁরা।
Don't forget
ছাত্রদলের একজন কেন্দ্রীয় নেতা প্রথম আলোকে বলেন, সবাই ধারণা করছেন, তাঁদের ফোনে আড়ি পাতা হচ্ছে। ওই নেতা অভিযোগ করেন, দুই নেতার ফোন কথোপকথনে আরেক কেন্দ্রীয় নেতার অবস্থান জানানোর পর সেই কেন্দ্রীয় নেতাকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। এসব নিয়ে সবাই ভয়ে আছেন।
Upvote,Comment and Resteam
ছাত্রদলের সাবেক নেতা ফেরদৌস আহমেদ মুন্না ফেসবুকে লিখেছেন, ‘আমি চান্দের দেশে আছি। দয়া করে কেউ ফোন করে জিগাইবেন না কোথায় আছি। দরকার পড়লে চান্দে খবর নিয়েন।’
Just follow @jahidhossen @jahid157 @shuvo98
যুবদলের কেন্দ্রীয় এক নেতা বলেন, ‘বাসায়, অফিসে (ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে) কোথাও যেতে পারছি না। প্রতি রাতে ঘুমানোর জায়গা পাল্টাতে হয়। ছোট ভাই-বেরাদর সবাইকে বলে দিছি, কে কোথায় আছে ফোনে যেন না বলে। ফোনটা ব্যবহার না করাই ভালো। কিন্তু ফোন ছাড়াও তো চলে না।’ ওই যুবদল নেতা বলেন, ‘ফোন নম্বর জোগাড় করতে হয়েছে কয়েকটা। এখন অ্যাপসেই পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ চলছে।’
খালেদা জিয়ার রায় নিয়ে কর্মসূচির বিষয়ে যুবদলের ওই নেতা বলেন, মধ্যম সারির নেতাদের কয়েকজন এখনো গ্রেপ্তার হননি। কিন্তু তাঁরা দাঁড়াতে পারবেন বলে মনে হয় না। আর নিচের সারির নেতা-কর্মীদেরও সংগঠিত করা যায়নি।
Collected from: ProtomAlo newspaper
This post has received a 1.91% UpGoat from @shares. Send at least 0.1 SBD to @shares with a post link in the memo field.
Invest your Steem Power and help minnow at the same time to support our daily curation initiative. Delegate Steem Power (SP) to @shares by clicking one of the following links: 1000 SP, 5000 SP or more. Join us at https://steemchat.com/ discord chat.
Support my owner. Please vote @Yehey as Witness - simply click and vote.
You got a 3.92% upvote from @minnowvotes courtesy of @jahidhossen!
ওকে মার তো