What's up dear steemians. Hope you are well. Can you guess where am I?
If you think I am in a resturant then you are defenetly right. I get out from my house few hours ago for shopping. After finished my shopping I get in a resturant for launch. Today I am so happy. I get out from my house after 7 days. I am busy with my study that's why I can't get out from house.
কেমন আছেন স্টিমিয়ান্স। আপনি কি বলতে পারবেন আমি এখন কোথায় আছি?
যদি মনে করে থাকেন আমি এখন রেস্টুরেন্টে আছি তাহলে আপনি অবশ্যই সঠিক। কয়েক ঘন্টা আগেই শপিং করতে বের হয়েছিলাম। শপিং শেষ করে একটি রেস্টুরেন্টে আসলাম লাঞ্চ করতে। আজকে আমি অনেক খুশি। অনেক দিন পর বাড়ি থেকে বের হয়েছি। পড়ালেখার চাপে বাড়ি থেকে খুব একটা বেরুতে পারিনা। আজ ৭ দিন পর বাড়ি থেকে বের হয়েছি।
পড়ল। ঘুম থেকে উঠে আবার কাস্তে হাতে নিয়ে দেখল, সেটা বড্ড গরম হয়েছে।
You got a 50.00% upvote from @minnowvotes courtesy of @emma28!
কাস্তেখানা রোদ লেগে গরম হয়েছিল, কিন্তু জোলা ভাবলে তার জ্বর হয়েছে। তখন সে
You got a 28.41% upvote from @minnowvotes courtesy of @emma28!
এক বোকা জোলা ছিল। সে একদিন কাস্তে নিয়ে ধান কাটতে গিয়ে খেতের মাঝখানেই ঘুমিয়ে
This comment has received a 9.99 % upvote from @webdeals thanks @emma28; Please remember that only posts/comments written between 30 minutes and 4days 23h and 45 minutes will be voted.
জমকালো একটা বাড়ি!
বুদ্ধি তার ছিল না, আর সে লেখাপড়াও জানত না। কাজেই শিয়াল বললে, ‘বুদ্ধি তার আছে
This comment has received a 3.30 % upvote from @webdeals thanks @emma28; Please remember that only posts/comments written between 30 minutes and 4days 23h and 45 minutes will be voted.
World of Photography Beta V1.0
>Learn more here<
You have earned 5.10 XP for sharing your photo!
Daily photos: 1/2
Daily comments: 0/5
Multiplier: 1.02
Server time: 08:45:46
Total XP: 41.10/100.00
Total Photos: 1
Total comments: 36
Total contest wins: 0
Follow: @photocontests
Join the Discord channel: click!
Play and win SBD: @fairlotto
Daily Steem Statistics: @dailysteemreport
Learn how to program Steem-Python applications: @steempytutorials
Developed and sponsored by: @juliank
আমার কাস্তে তো মরে যাবে রে!’ বলে হাউ-মাউ করে কাঁদতে লাগল। পাশের ক্ষেতে এক চাষা
কাজ করছিল। জোলার কান্না শুনে সে বললে, ‘কি হয়েছে?’
জোলা বললে, ‘আমার কাস্তের জ্বর হয়েছে।’
তা শুনে চাষা হাসতে-হাসতে বললে, ‘ওকে জলে ডুবিয়ে রাখ, জ্বর সেরে যাবে।’
জলে ডুবিয়ে কাস্তে ঠাণ্ডা হল, জোলাও খুব সুখী হল।
তারপর একদিন জোলার মায়ের জ্বর হয়েছে। সকলে বললে, ‘বদ্যি ডাক।’ জোলা বললে,
আমি ওষুধ জানি।’ বলে, সে তার মাকে পুকুরে নিয়ে জলের ভিতরে চেপে ধরল। সে বেচারী
যতই ছটফট করে, জোলা ততই আরো চেপে ধরে, আর বলে, ‘রোস, এই তোর জ্বর সারছে।’
চেঁচিয়ে কাঁদতে লাগল, তিনদিন কিছু খেল না, পুকুর পাড় থেকে ঘরেও গেল না।
এক শিয়াল সেই জোলার বন্ধু ছিল। সে জোলাকে কাঁদতে দেখে এসে বললে, ‘বন্ধু, তুমি
কেঁদ না, তোমাকে রাজার মেয়ে বিয়ে করাব।’
শুনে জোলা চোখ মুছে ঘরে গেল। তারপর থেকে
সে রোজ শিয়ালকে বলে, ‘কই বন্ধু, সেই যে বলেছিলে?’
শিয়াল বললে, ‘যখন বলেছি, তখন করাবই। আগে তুমি খান কতক খুব ভালো কাপড় বুনগে
দেখি।’ জোলা দুমাস খালি কাপড়ই বুনল। তারপর শিয়াল তাকে খুব করে সাবান মেখে
স্নান করতে বলে, রাজার কাছে মেয়ে চাইতে বেরুল।
কানে কলম গুঁজে, পাগড়ি এঁটে, জামা জুতো পরে, চাদর জড়িয়ে, ছাতা বগলে করে, শিয়াল
যখন রাজার কাছে উপস্থিত হল, তখন রাজামশাই ভাবলেন, এ খুব পণ্ডিত লোক হবে।
তিনি জিগগেস করলেন, ‘কি শিয়াল পণ্ডিত, কি জন্যে এসেছ?’
শিয়াল বললে, ‘মহারাজ, আমাদের রাজার সঙ্গে আপনার মেয়ের বিয়ে দেবেন কি-না, তাই
জানতে এসেছি।’
শিয়াল মিছে কথা বলেনি, সেই জোলার নাম
ছিল ‘রাজা’। কিন্তুু রাজামশাই মনে করলেন বুঝি সত্যি-সত্যিই রাজা। তিনি ব্যস্ত হয়ে
জিগগেস করলেন, ‘তোমাদের রাজা কেমন?’
শিয়াল বললে-
দেখতে রাজা বড়ই ভালো
ঘরময় তার চাঁদের আলো।
বুদ্ধি তার আছে যেমন
লেখাপড়া জানে তেমন।
এক ঘায় তার দশটা পড়ে
তার গুণে লোক খায় পরে।’
সত্যি-সত্যিই সে জোলা দেখতে ভারি সুন্দর
ছিল, তাই শিয়াল বললে, ‘দেখতে বড়ই ভালো।’ তার ঘরে চাল ছিল না বলে ভিতরে চাঁদের
আলো আসত, তাই শিয়াল বললে, ‘ঘরময় চাঁদের আলো।’ কিন্তু রাজামশাই ভাবলেন, বুঝি সেটা তাঁর নিজের বাড়ির মতন খুব ঝকঝকে