বিশ্বকাপ ফুটবল নিয়ে ফিফার ষড়যন্ত্র !!!!!
(ফিফা এবং ব্রাজিল দুই মানিকজোড়)....
নিজস্ব পতিবেদন একজন আর্জেন্টাইন সমর্থক হিসেবে.....🤔🤔
আমরা সবাই জানি যে ফিফা তে ব্রাজিলের একটা আদিপত্য সবসময় দৃশ্যমান। সেটা বিভিন্ন সময়,বিভিন্ন দেশের সংবাদ পত্রে রিপোর্ট আকারে এসেছে। ক্রিকেট খেলায় যেমন দেখা যাই আইসিসি সবসময় ইন্ডিয়াকে সাপোর্ট দিয়া থাকে ফুটবলে সেই সাপোর্ট টা পেয়ে থাকে ব্রাজিল. কারণ একদম সিম্পল সেটা হলো 'ব্যবসা'. ফিফার আয়ের একটা বিশাল অংশ আসে ব্রাজিল থেকে,কারণ সেখানে জনসংখ্যা অনুযায়ী বিশাল একটা বাজার আছে ফুটবলের, যেটা ফিফাকে সবসময় আকৃষ্ট করে অনেকটাই মৌমাছি যেমন মধু আহরণে ফুলের রেণুতে মধু আহরণে উড়ে বেড়াই ঠিক সেভাবেই।
এখন আশা যাক গত ওয়ার্ল্ড কাপ নিয়ে কিছু কথা না বললেই জিনিসটা হয়তো ক্লিয়ার হবে না-- গত ওয়ার্ল্ড কাপে জার্মানির কারণে ফিফাকে বড় ধাক্কা খেতে হইছিলো। ফিফার ষড়যন্ত্র যে জার্মানি বুঝে ফেলেছিলো সেটা ফিফা বুঝতে পারেনি. তাইতো জার্মানি ম্যাচের শুরুতেই খেলার পুরা রেজাল্ট নিজেদের পক্ষে নিয়ে নেই তাও আবার খেলার শুরুর ৩০ মিনিটেই ৪ গোল করার মাধ্যমে। যার কারণে ফিফা রেফারির মাধ্যমে ওই ম্যাচে আর কিছু করার চান্স ও পাইনি। যদি জার্মানি খেলার শুরুতেই ৪ গোলে এগিয়ে না থাকতো তবে খেলাটা আস্তে আস্তে রেফারির মাধ্যমে ফিফা নিয়ন্ত্রণ করে ব্রাজিলকে যেকোনো ভাবেই বিজয়ী করে ফেলতো.
কিন্তু জার্মানির নিষ্ঠুরতা সেদিন ফিফা এবং ব্রাজিল উভয়কেই অবাক করে দিছিলো ৭-১ গোলে বিজয়ের মাধ্যমে। সেই থেকে ব্রাজিলের সাধারণ জনগণ ধীরে ধীরে ফুটবল থেকে বিমুখ হচ্ছিলো যেটা ফিফা কিংবা ব্রাজিল ফুটবল এসোসিয়েশনের জন্য দুর্ভাবনার কারণ.....
সেই কারণেই এইবার ফিফা শুরু থেকে এমন ভাবে ব্রাজিলের গ্রুপটা সেট করলো যেন কোনো ভাবেই সেমিফাইনালের আগে বড় বড় বিশ্বচ্যাম্পিয়ন দলের মুখামুখি হতে না হয় ব্রাজিলকে। সেই হিসেবে ফিফা এখনো পর্যন্ত সাকসেস যদিও তবু তাদের রেফারির সহায়তা দরকার হইছিলো খেলার কিছু কিছু মুহূর্তে....এই যেমন নেইমার এই পর্যন্ত খেলার ভিতর ডাইভিং দিয়া কিংবা অভিনয় করে যতগুলা ফাউল আদায় করলো রেফারির সহায়তা নিয়ে সেটা সত্যি দৃষ্টি কটু লেগেছে সবার...
সেটা যদি অন্য দেশের খেলোয়াড়ে করতো তবে নির্ঘাত তাকে কম করে হলেও দুই বার লাল কার্ড দেখাতো রেফারি। কিন্তু ফিফার অদৃশ্য হাতের ইশারা আছে বলেই ব্রাজিল কিংবা নেইমার এতটা নির্বার থেকে এই কাজগুলা করতে পারছে প্রতারণার মাধ্যমে। এখনো ফাইনাল অব্দি ৩ তা ম্যাচ উইন করতে হৰে চ্যাম্পিয়ন দলকে. সেই হিসেবে আমরা আরো এমন নাটক দেখবো ব্রাজিল দলের কাছে ফিফার সহযোগিতায়।
কিছু কিছু মানুষ আছে যারা মাদক সেবনকারী বলে ফুটবলের রাজপুত্র ম্যারাডোনাকে অপমান করার চেষ্টাই রত থাকে। আমরা সবাই কম বেশি জানি যে মাদক সব দেশে নিষিদ্ধ পানীয় নই. পৃথিবির বেশিরভাক দেশেই মাদক সেবন বৈধ... সেই হিসাবেই কিছু মানুষ মাদক নিয়ে কথা কেন ম্যারাডোনাকে অপমান করতে চাই সেটা বুঝলাম না...
তবে এটা বুঝলাম বিশ্ব ফুটবলের রাজপুত্র ম্যারাডোনাকে ইঙ্গিত করে কিছু মানুষ কেন এইসব বলে?.,,,,, যাহোক এই সম্পর্কে আমার কিছু কথা এখানে শেয়ার করলাম আপনাদের বুঝার সুবিধার্থে। ১৯৯৪ সালে ফিফা ষড়যন্ত্র করে ম্যারাডোনাকে নিষিদ্ধ ড্রাগস্ সেবন কারী বলে খেলা থেকে বাঁধ দিছিলো এবং সেটাই ছিল পুরাই একটা ফিফার সাজানো নাটক,,,
কারণ ফিফা বুঝতে পেরেছিলো আর্জেন্টিনাকে শিরোপা বঞ্চিত করতে হলে ফুটবলের রাজপুত্র ম্যারাডোনাকে যেকোনো উপায়ে খেলা থেকে বিরত রাখতে হবে, সেই চক্রান্তের সকল বাস্তবায়ন করার জন্যই ম্যারাডোনাকে মিথ্যা অভিযোগে নিষিদ্দ করা হইছিলো।
ফুটবল একটা শিল্প এবং সেটাকে বাস্তবে রূপদানকারী হলো আর্জেন্টিনা ফুটবল দল.... যুগ যুগ ধরেই সেটা পুরা বিশ্বের মানুষ স্বীকার করে এবং বিশ্বাস করে,, তাইতো পুরা বিশ্বে দুই-তৃতীয়াংশ মানুষ আর্জেন্টিনা ফুটবলের দলকে মন থেকে সমর্থন করে.... ফুটবলের যেই শিল্পটা আর্জেন্টিনার সৃষ্টি, সেই সৃষ্টির বড় পুত্র একসময় ছিল ম্যারাডোনা এখন সেটা মেসির হাতে.... এখনো মানুষ রাত জেঁগে থাকে মেসির সৃষ্টিশীল ফুটবল দেখার আশায়......... আশা করি আর্জেন্টিনা হেইটার রা বুঝতে পেরেছেন।....
PHOTO :- COURTESY OF ONLINE...
Hi! I am a robot. I just upvoted you! I found similar content that readers might be interested in:
https://www.txxx.com/latest-updates/5/
How ? I just wrote this content by myself 3 hours ago...
Anyhow thanks for your response....