যতো দিন যায় একটা সমাজের পরিবর্তন ততো আসে! মাঝে মাঝে পরিবর্তনটা জেনেটিক্সের মঝেও ঢুকে যায়! সমাজের কর্তাস্থানীয় লোক যারা তারা এইসব পরিবর্তনকে ভয় পায় এবংং উপায় না পেয়ে বিষয়গুলোকে খারাপ হিসেবে বিবেচিত করে! সমাজের প্রত্যেকেরই আইডেন্টিটি আছে! প্রথম আইডেন্টিটি হচ্ছে সে কি জেন্ডার! পুরুষতান্ত্রিক অথবা মাতৃতান্ত্রিক সমাজ ব্যাবস্থায় বিষয়টি খুব জরুরি কারন এই জেন্ডারের ওপর ভিত্তি করে একজন মানুষ বিকশিত হয়!
সমাজ এই ট্রান্সজেন্ডার বা খারাপ ভাষায় হিজড়াদের পরিচয় দিতে পারে নাহ , এই কারনেই তারা নিজেরা নিজেদের পরিচয় বানানোর কাজে নেমে পরে অনেকটা বিপ্লবীদের মতন, তাদের বিপ্লবকে কেউ মাথা ঘামায় নাহ কারন শিক্ষা তাদের অন্তরে পৌছায় নাহ।
এই সকল মানুষকে মেইনস্ট্রিমে আনতে অবশ্যই তাদের শিক্ষা দিতে হবে, অথবা নিজে নিজে স্বশিক্ষিত হতে হবে!
আশার কথা এই, ময়মনসিংহের বেগম রোকেয়ে বিশ্ব্যবিদ্যালয় তাদের জন্য কোটার ব্যাবস্থা রেখেছে, তারা চাইলেই পারে নিজেদের শানিয়ে নিতে!
কিন্তু যুগ যুগ ধরে চলে আশা পীড়া তাদের বিচ্ছিনতাবাদী করেছে! আমার কষ্ট হয়, কিন্তু আমি আশাবাদী।
হ্যা আমার মনে হয় তারা তাদের পীড়া ভুলে গিয়ে আবার নতুন স্বপ্নের জাল বুনবে। আর সরকার যদি তাদের জন্য আরো কিছু বিশেষ সুবিধা দেয় তাহলে তারা নিজেরাই স্বাবলম্বীন হবে।
Hum